বিনোদন

ইয়া আল্লাহ হজ করার তৌফিক দান করুন: মুক্তি

বিনোদন ডেস্ক

ইয়া আল্লাহ হজ করার তৌফিক দান করুন। ঢাকাই সিনেমার এক সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রুমানা ইসলাম মুক্তি বলেন এ কথা। এখন আর সিনেমায় দেখা যায় না তাকে। স্বামী-সংসার-সন্তান নিয়ে ব্যস্ত দিন কাটে তার। মা অভিনেত্রী আনোয়ারার দেখাশোনাও করেন তিনি। সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে মুক্তি নিয়মিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পোস্ট করেন।

আজ বৃহস্পতিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) মুক্তি ফেসবুকে লিখেছেন, পবিত্র কাবা শরিফে যাওয়ার জন্য মনটা কেমন ছটফট করছে। ইয়া আল্লাহ হজ করার তৌফিক দান করুন, আমিন।

বাংলাদেশ শিল্পী সমিতির নির্বাচনের দিন তাকে দেখা গিয়েছিল। ভোট দিতে এসেছিলেন। সঙ্গে ছিলেন মা অভিনেত্রী আনোয়ারা।

মুক্তি ‘চাঁদের আলো’ সিনেমা দিয়ে নায়িকা হিসেবে সিনেমায় আসেন। এর আগে গৌতম ঘোষের ‘পদ্মানদীর মাঝি’ সিনেমায় চম্পার মেয়ে গোপী চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে বড়পর্দায় অভিষেক হয় মুক্তির।

জনপ্রিয় লেখক ও পরিচালক হুমায়ূন আহমেদ পরিচালিত ‘শ্রাবণ মেঘের দিন’ ছবিতে জমিদারের নাতনি চরিত্রে অভিনয় করে জয় করেন দর্শকের মন। এরপর চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘হাসন রাজা’ ছবিতেও তাকে দেখা যায় গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে।

কয়েক বছর পর আবারও মুক্তি অভিনয় করেন তুমি আমার স্বামী, পিতা মিাতার আমানত, রিক্সাওয়ালার ছেলে, সিনেমাতে। তারপর আর তাকে বড় পর্দায় দেখা যায়নি।

নামাজ পড়তে অসুবিধা হয় বলে অভিনয় ছেড়েছেন চিত্রনায়িকা রুমানা রাব্বানি মুক্তি। ফেসবুকে এক পোস্টের মাধ্যমে তিনি তার অভিনয় ছাড়ার কারণ হিসেবে এ কথা জানান।

গতকাল বৃহস্পতিবার নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট দেন মুক্তি। সেখানে তিনি লেখেন, ‘অনেকই জিজ্ঞেস করেন, আমি অভিনয় ছেড়ে দিলাম কেন? আসলে সময়মতো নামাজ পড়তে আমার অসুবিধা হতো। তাই আমাকে অভিনয় ছাড়তে হলো।’

উল্লেখ্য, নামাজ পড়তে অসুবিধা হয় বলে অভিনয় ছেড়েছেন চিত্রনায়িকা রুমানা রাব্বানি মুক্তি। ফেসবুকে এক পোস্টের মাধ্যমে তিনি তার অভিনয় ছাড়ার কারণ হিসেবে এ কথা জানান।

গতকাল বৃহস্পতিবার নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট দেন মুক্তি। সেখানে তিনি লেখেন, অনেকই জিজ্ঞেস করেন, আমি অভিনয় ছেড়ে দিলাম কেন? আসলে সময়মতো নামাজ পড়তে আমার অসুবিধা হতো। তাই আমাকে অভিনয় ছাড়তে হলো।

বাংলা চলচ্চিত্রের গুণী অভিনেত্রী আনোয়ারার মেয়ে মুক্তি। তিনি ভারতের বিখ্যাত চলচ্চিত্রকার গৌতম গোষ পরিচালিত ‘পদ্মা নদীর মাঝি’ সিনেমার মাধ্যমে ১৯৯২ সালে চলচ্চিত্রে পা রাখেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button