
কয়েকটা সাইকোলজিক্যাল হ্যাক I যখন কারো সাথে কোনো বিতর্কে অংশ নেবেন সরাসরি তার সামনে না দাঁড়িয়ে তার পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করুন, ঠান্ডা মাথায় বিতর্কে জয়লাভ করার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।
কোন পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত মানসিক চাপের সৃষ্টি হলে চুইংগাম চিবতে পারেন; পরিস্থিতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে।
.যখনই কারো সাহায্য প্রয়োজন হবে সরাসরি তাকে বলুন “আমি আপনার সাহায্য চাই”।
যদি আপনি কাউকে কোনো প্রশ্ন করেন ওই ব্যক্তি যদি ওই প্রশ্নের আংশিক উত্তর দেয়; তাহলে কোন কথা না বলে কিছুক্ষণ শুধু অপেক্ষা করুন। দেখবেন ওই ব্যক্তি সম্পূর্ণ উত্তর দেবেন কিছুক্ষণের মধ্যেই।
কোন ব্যক্তি যদি আপনাকে অপমান করে আপনি শুধু তাকে অবহেলা করুন। অথবা পারলে তার নকল করুন। কোনো অবস্থাতেই আপনি আপনার মেজাজ হারাবেন না। পরিস্থিতি কখনও আপনার হাতের বাইরে যেতে দেবেন না।
.অনলাইন থেকে কোন জিনিস কিনতে চাইলে সেই জিনিসটাকে আপনার cart এ কয়েকদিনের জন্য সেভ করে রাখুন। অর্ডার দেবেন না। কিছুদিনের মধ্যে দেখবেন এই জিনিসটির দাম বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কিছুটা কম হয়ে যাবে।
কোনো নতুন জায়গায় ঘুরতে গেলে আপনি যদি ওই জায়গাটির সম্বন্ধে একটা সম্যক ধারণা চান তাহলে কোন চায়ের দোকানে চলে যান। চা খেতে খেতে এবং দোকানদারের সাথে কথা বলতে বলতে ওই জায়গার সম্বন্ধে মোটামুটি একটা ধারণা পেয়ে যাবেন।
আয়নার দিকে তাকিয়ে নিজেকে দেখুন এবং নিজের সাথে হাসতে থাকুন । নিজেকে বলুন “আমি নিজেকে পছন্দ করি”। তাৎক্ষণিকভাবে এটি আপনার আত্মবিশ্বাস অনেক গুণ বাড়িয়ে দেবে।
আপনার ঘরে একটি নীল বাতি রাখুন। এটি আপনাকে শান্ত থাকার প্রয়োজনীয় হরমোন নিঃসরণে সাহায্য করবে।আপনিকোন দলের সাথে একসাথে থাকেন। জানতে চান কে আপনাকে সব থেকে বেশি পছন্দ করে। তাহলে কোন হাসির মুহূর্তে দেখুন কোন ব্যক্তি আপনার দিকে হাস্যরত অবস্থায় তাকিয়ে রয়েছে।
যখন কেউ আপনার দিকে রাগান্বিত অবস্থায় তাকিয়ে আছে তখন শান্ত থাকার চেষ্টা করুন। দুটো সিদ্ধান্তের মধ্যে কোন একটি কে পছন্দ করতে হলে কঠিনতর সিদ্ধান্তটি গ্রহন করুন।
ইন্টারভিউ বোর্ডে যদি কোনো অজানা প্রশ্নের মুখোমুখি হন তাহলে তিন থেকে পাঁচ সেকেন্ডের মধ্যে জানিয়ে দিয়েন আপনি ওই প্রশ্নের উত্তর জানেন না। কোনরকম ভনিতা করবেন না। কয়েকটা সাইকোলজিক্যাল হ্যাক সম্পর্কে জানলাম।