
এলসি খুলতে না পারায় চাহিদামতো খেজুর আমদানি করতে পারছেন না ব্যবসায়ীরা। তাই রমজানে বাড়তে পারে খেজুরের দাম। আশঙ্কা ব্যবসায়ীদের।
দেশে সবচেয়ে বেশি খেজুর আসে সৌদি আরব থেকে। করোনা মহামারির কারণে খেজুরের চাহিদা কমায় ধস নামে দামে। যার সুবিধা পায় বাংলাদেশ। গত কয়েক বছর তুলনামূলক কম দামে খেজুর আমদানি করেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা।
করোনা মহামারির পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে দেশে ডলার সংকট দেখা দিয়েছে। আমদানিতে নানা বিধিনিষেধ আরোপ করায় এলসি খোলার ক্ষেত্রে কয়েক মাস খেজুর আমদানি করতে পারেননি চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা।
রমজানে বাড়তে পারে খেজুরের দাম
যেসব দেশ থেকে বাংলাদেশে খেজুর আসে ওই সব দেশের মুদ্রার দামও টাকার চেয়ে বেড়ে গেছে। সব মিলিয়ে খেজুর আমদানি কমেছে উল্লেখযোগ্য হারে। যার প্রভাব ইতোমধ্যে পড়েছে দেশের বাজারে।
২০২২ সালের শেষ দিকে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর মাসে খেজুর আমদানির ঋণপত্র খোলা কমেছে ৩০ শতাংশ। আবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে, রোজায় বাজার স্বাভাবিক রাখতে জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত ৭৫ হাজার টন খেজুর আমদানি করতে হবে। সে অনুযায়ী এখন পর্যন্ত আমদানি অনেক কম।